অনেকেই জানেন, যাদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেশি ডাক্তাররা তাদের ভাত কম খেতে বলেন। কিন্তু শ্রীলংকার বিজ্ঞানীরা ভাত রান্নার এক নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন, যার ফলে ভাতে ক্যালরির পরিমাণ কমিয়ে এনে সেই ঝুঁকি অর্ধেক কমিয়ে ফেলা যায়।
পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত। কিন্তু যারা ভাত খান তাদের মধ্যে ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে, কারণ বিজ্ঞানীরা বলেন, বিশেষ করে সাদা ভাতের শ্বেতসার যে ক্যালরি পাওয়া যায়, তা দেহে শর্করা এবং মেদের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।
বিজ্ঞানীদের হিসেব মতে, এক কাপ ভাত থেকে প্রায় ২০০ ক্যালরি পাওয়া যায়।
শ্রীলংকার দুজন বিজ্ঞানী সুদাহির জেমস এবং ড. পুষ্পরাজা তাবরাজা – যারা সেদেশের কলেজ অব কেমিক্যাল সায়েন্সে এই গবেষণা করেছেন – তারা বলছেন, নতুন ওই ভাত রান্নার পদ্ধতিতে ক্যালরির পরিমাণ অর্ধেক কমিয়ে আনা সম্ভব।
সোমবার আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি-র জাতীয় সভায় তারা এই গবেষণার প্রাথমিক ফল প্রকাশ করেন।
কী সেই পদ্ধতি ?
গবেষক সুদাহির জেমস বলছেন, “প্রথম পাত্রে পানি ফোটাতে হবে, এর পর তাতে যে পরিমাণ চাল রান্না করবেন তার প্রায় তিন শতাংশ পরিমাণ নারকেল তেল ঢেলে দিতে হবে। এর পর সেই ফুটন্ত পানিতে চাল ঢেলে দিতে হবে। এর পর ভাত হয়ে গেলে তা ফ্রিজে ১২ ঘণ্টা রেখে ঠাণ্ডা করতে হবে।”
ড. পুষ্পরাজা বলেন, নারকেল তেল দিয়ে ভাত রান্না এবং তার পর তা ১২ ঘণ্টা ধরে ঠাণ্ডা করার ফলে ভাতের ভেতর যে স্টার্চ বা শ্বেতসার আছে – তার রাসায়নিক প্রকৃতি বদলে যায় এবং তার ক্যালরির পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
বিভিন্ন ধরণের চালের ক্ষেত্রে ক্যালরির পরিমাণ ১০/১২ শতাংশ থেকে ৫০/৬০ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে, বলছেন তিনি।
ড. পুপরাজা বলেন, ক্যালরির পরিমাণ কমে যাওয়া মানেই সেই ভাতের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে যাওয়া।
তারা এ পর্যন্ত শ্রীলংকার ৩৮ প্রজাতির চাল নিয়ে এ পরীক্ষা চালিয়েছেন।
এখন তাদের লক্ষ্য বাকি প্রজাতির চালের ওপর এই পরীক্ষা চালানো, এবং নারকেল তেল ছাড়া অন্য তেল দিয়েও এই সুফল পাওয়া সম্ভব কিনা তা দেখা
Saturday, November 12, 2016
সারা জীবন ঝকঝকে সাদা দাঁত পেতে যা করবেন
দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম আসলেই কেউ বোঝেন না। যখন অবহেলায় এবং অযত্নে দাঁত ক্যাভিটি, দাঁতের ক্ষয় এবং হলদেটে ভাব চলে আসে তখনই আমাদের হুশ হয়। কিন্তু তখন শত চেষ্টাতেও সেই পুরনো জেল্লা ফিরে আসে না। তখন আসলেই আফসোস করা ছাড়া কোনও পথ খোলা থাকে না। তাই আগে থেকেই সতর্ক হয়ে যান। নিজের মুক্তো ঝরা হাসি চিরকাল অটুট রাখতে দাঁতগুলোকেও ঝকঝকে সাদা রাখুন। ভাবছেন কীভাবে? চলুন জেনে নেয়া যাক সহজ কিছু পদ্ধতি।
১) অতিরিক্ত এবং জোরে দাঁত ব্রাশ করবেন না
অতিরিক্ত দাঁত ব্রাশ করা এবং বেশি জোরে দাঁত ব্রাশ করা একেবারেই উচিত নয়। কারণ এতে করে দাঁতের উপরের এনামেলের অনেক ক্ষতি হয়। এতে করে খুব সহজেই দাঁতে হলদেটে ভাবও এসে পড়ে। সুতরাং সাবধান।
২) চা/কফি এবং দাঁতে দাগ ফেলে এমন খাবার কম খান
চা/কফি এবং অন্যান্য অ্যাসিড সমৃদ্ধ নানা খাবার দাঁতে দাগ ফেলার জন্য দায়ী। এগুলোই দাঁতের উজ্জ্বলতা কেড়ে নিয়ে দাঁতকে হলদেটে করে তোলে। এই এই ধরণের খাবার বিশেষ করে গাঢ় রঙের পানীয় এড়িয়ে চলুন বা কম পান করুন।
৩) চিনি ছাড়া চুইংগাম চিবোন
চুইংগাম চিবোনোর ফলে মুখে অনেক বেশি স্যালিভা উৎপন্ন হয় যা অনেকটা সময় দাঁত পরিষ্কার ও ব্যাকটেরিয়া মুক্ত রাখতে সহায়তা করে। এতে করে দাঁতের ক্ষয়, এনামেলের ক্ষতি এবং মাড়ির ক্ষতি হয় না। দাঁত থাকে ঝকঝকে সুন্দর চিরকাল।
৪) ক্রাঞ্চি খাবার খান
আপেল, চেরি, পেয়ারা, গাজর ইত্যাদি ধরণের ক্রাঞ্চি ফল জাতীয় খাবার খান। এই ফলগুলো চিবিয়ে খাবার ফলে দাঁত সাদা হয়, দাঁতে জমে থাকা খাদ্য কণাও দূর হয় এবং দাঁতে দাগ পড়তে পারে না একেবারেই।
১) অতিরিক্ত এবং জোরে দাঁত ব্রাশ করবেন না
অতিরিক্ত দাঁত ব্রাশ করা এবং বেশি জোরে দাঁত ব্রাশ করা একেবারেই উচিত নয়। কারণ এতে করে দাঁতের উপরের এনামেলের অনেক ক্ষতি হয়। এতে করে খুব সহজেই দাঁতে হলদেটে ভাবও এসে পড়ে। সুতরাং সাবধান।
২) চা/কফি এবং দাঁতে দাগ ফেলে এমন খাবার কম খান
চা/কফি এবং অন্যান্য অ্যাসিড সমৃদ্ধ নানা খাবার দাঁতে দাগ ফেলার জন্য দায়ী। এগুলোই দাঁতের উজ্জ্বলতা কেড়ে নিয়ে দাঁতকে হলদেটে করে তোলে। এই এই ধরণের খাবার বিশেষ করে গাঢ় রঙের পানীয় এড়িয়ে চলুন বা কম পান করুন।
৩) চিনি ছাড়া চুইংগাম চিবোন
চুইংগাম চিবোনোর ফলে মুখে অনেক বেশি স্যালিভা উৎপন্ন হয় যা অনেকটা সময় দাঁত পরিষ্কার ও ব্যাকটেরিয়া মুক্ত রাখতে সহায়তা করে। এতে করে দাঁতের ক্ষয়, এনামেলের ক্ষতি এবং মাড়ির ক্ষতি হয় না। দাঁত থাকে ঝকঝকে সুন্দর চিরকাল।
৪) ক্রাঞ্চি খাবার খান
আনারস ভেবে ভুল করা এক ফল|কেয়া ফল বা হালা ফল
আমাদের মধ্যে প্রায় অনেকের জীবনে এমন ঘটনা ঘটেছে যে, দুর থেকে দেখে একজনকে ভুল করে অন্যজন ভেবে বসেছি। এটা আসলে চেহারার কিছু সাদৃশ্য এর কারনে ভুল গুলো হয়ে থাকে। তেমনি পশুপাখি থেকে শুরু করে কিছু ফল ফুলও আছে। যাদের চেহারা পুরোপুরি এক না হলেও দুর থেকে প্রায় একই মনেহয়।
তেমনি এক ফল হলো কেয়া ফল। যাকে দুর থেকে দেখলে আনারস বলে মনে হয়। জেনে আসা যাক এই ফল ও এর গাছ সম্পর্কে। বাংলায় কেয়া নামে পরিচিত এই ফলের বৈজ্ঞানিক নাম Pandanus tectorius।
এটি একটি অদ্ভুত সুদর্শন ফল। কেয়া ফল সাধারণত পূর্ব অস্ট্রেলিয়া ও প্যাসিফিক আইল্যান্ডস, ভারত ও আমাদের বাংলাদেশে পাওয়া যায়। এটিকে প্রবালপ্রাচীরও বলা হয়। এটি স্থানীয়ভাবে খুবই জনপ্রিয় ঔষধ ও ফল হিসেবে পরিচিত। হালা বা কেয়া ফল শুধুমাত্র মহিলা গাছে ধরে।
কেয়া Pandanaceae গোত্রেরউদ্ভিদ বিশেষ। দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার স্থানীয় গাছ। বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মায়ানমার, জাপান, পূর্ব অস্ট্রেলিয়া, প্যাসিফিক আইল্যান্ডস প্রভৃতি দেশে প্রচুর জন্মে। বাংলাদেশের সমতলভূমি ছাড়াও সুন্দরবন , সেন্টমার্টিন -এ এই গাছ প্রচুর দেখা যায়। এই গাছগুলো পরস্পরের সাথে জড়াজড়ি করে নিবিড় এবং দুর্গম পরিবেশ তৈরি করে।
কেয়া গাছ লম্বায় ১০-১২ ফুট হয়েথাকে। এর কাণ্ড গোলাকার এবং কণ্টকময়। গাছের প্রধান কাণ্ড থেকে অনেক শাখা-প্রশাখা বের হয়।
গাছগুলো প্রায় বক্র হয়। গাছের নিম্নদেশ থেকে মোটা শাখা পর্যন্ত বেশ কিছু মূল বের হয়ে মাটিতে ভিত্তি তৈরি করে। এগুলোকে ঠেসমূল বলা হয়। এই মুল গাছের কাণ্ডকে দৃঢ়ভাবে মাটির সাথে যুক্ত করে এবং গাছের ভারবহনে সহায়তা করে। এই গাছের পাতা কাণ্ড থেকে সরাসরি পত্রমূল ছাড়াই বের হয়। পাতার গোড়া কাণ্ডের সাথে জড়িয়ে থাকে।
এর পাতা ৪ থেকে ১২ ফুট পর্যন্ত লম্বা এবং ২-৩ ইঞ্চি চওড়া হয়। পাতার উভয় প্রান্তে করাতের মতো কাঁটা থাকে। পাতার অগ্রভাগ সরু। পাতাগুলোর অগ্রভাগ মাটির দিকে অবনত থাকে। অনেক সময় দেখে হয় যে, যেন পাতার মাঝখান থেকে ভেঙে গেছে। পাতার রঙ সবুজ এবং উভয় তল মসৃণ।
কেয়া একলিঙ্গীক গাছ। পুরুষ কেয়াকে বলা হয় সিত কেতকী এবং স্ত্রী কেতকীকে বলা হয় স্বর্ণ কেতকী বা হেম কেতকী। এর ফুল ফোটে আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে। এই কারণে বাংলাদেশে একে বর্ষার ফুল বলা হয়। এর ফুলের রঙ সাদা এবং গন্ধযুক্ত। আশ্বিন কার্তিক মাসে গুচ্ছাকারে ৫-২০ পর্যন্ত ফল হয়। এই ফলের গাত্র বেশ শক্ত হয়। দূর থেকে এই গুচ্ছ ফলকে আনারসের মতো মনে হয়। এর রঙও আনারসের মতো লালচে হয়ে থাকে।
এই গাছের ফুল থেকে সুগন্ধী তেল তৈরি করা হয়। এই তেলকে কেওড়া তেল বলা হয়।।
কেয়া ফলের গাছ থেকে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এটি অনেক কিছুতেই ব্যবহার করা হয়।
১) ফল কাঁচা বা রান্না খাওয়া যায়।
২) ফলের FIBROUS প্রকৃতির একটি প্রাকৃতিক দাঁতের রেশমের ফেঁসো তোলে।
৩) গাছ এর পাতা বিভিন্ন হিসেবে ব্যবহার হয়। যেমন কায়া জ্যাম হিসাবে খাওয়া হয়। এর মিষ্টি গন্ধ থালা -বাসনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
৪) পাতার বিভিন্ন ঔষধি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়, মাথাব্যাথায় এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে কেয়া ফুলের তৈরি তেল ব্যবহৃত হয়।
৫) এটির পাতার গন্ধও বিভিন্ন ধরনের সুগন্ধি তে ব্যবহার করা হয়। শ্রীলংকান পাকপ্রণালীর তে এটি বেশ জনপ্রিয়।
৬) পাতার ঝুড়ি, মাদুর পাল – খাটানর দণ্ডবিশেষ, নৌকো পাল, তালপাতা ছাদ, তৈরিতেও এতি ব্যবহার করা হয়।
৭) শুষ্ক ফাইবার পেইন্টিং এর জন্য ব্রাশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর কাপা/ টাপা (একধরনের পেইন্ট) মুছে ফেলা কঠিন।
সুত্রঃ ইন্টারনেট ও উইকিপিডিয়া।
তেমনি এক ফল হলো কেয়া ফল। যাকে দুর থেকে দেখলে আনারস বলে মনে হয়। জেনে আসা যাক এই ফল ও এর গাছ সম্পর্কে। বাংলায় কেয়া নামে পরিচিত এই ফলের বৈজ্ঞানিক নাম Pandanus tectorius।
এটি একটি অদ্ভুত সুদর্শন ফল। কেয়া ফল সাধারণত পূর্ব অস্ট্রেলিয়া ও প্যাসিফিক আইল্যান্ডস, ভারত ও আমাদের বাংলাদেশে পাওয়া যায়। এটিকে প্রবালপ্রাচীরও বলা হয়। এটি স্থানীয়ভাবে খুবই জনপ্রিয় ঔষধ ও ফল হিসেবে পরিচিত। হালা বা কেয়া ফল শুধুমাত্র মহিলা গাছে ধরে।
কেয়া Pandanaceae গোত্রেরউদ্ভিদ বিশেষ। দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার স্থানীয় গাছ। বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মায়ানমার, জাপান, পূর্ব অস্ট্রেলিয়া, প্যাসিফিক আইল্যান্ডস প্রভৃতি দেশে প্রচুর জন্মে। বাংলাদেশের সমতলভূমি ছাড়াও সুন্দরবন , সেন্টমার্টিন -এ এই গাছ প্রচুর দেখা যায়। এই গাছগুলো পরস্পরের সাথে জড়াজড়ি করে নিবিড় এবং দুর্গম পরিবেশ তৈরি করে।
কেয়া গাছ লম্বায় ১০-১২ ফুট হয়েথাকে। এর কাণ্ড গোলাকার এবং কণ্টকময়। গাছের প্রধান কাণ্ড থেকে অনেক শাখা-প্রশাখা বের হয়।
গাছগুলো প্রায় বক্র হয়। গাছের নিম্নদেশ থেকে মোটা শাখা পর্যন্ত বেশ কিছু মূল বের হয়ে মাটিতে ভিত্তি তৈরি করে। এগুলোকে ঠেসমূল বলা হয়। এই মুল গাছের কাণ্ডকে দৃঢ়ভাবে মাটির সাথে যুক্ত করে এবং গাছের ভারবহনে সহায়তা করে। এই গাছের পাতা কাণ্ড থেকে সরাসরি পত্রমূল ছাড়াই বের হয়। পাতার গোড়া কাণ্ডের সাথে জড়িয়ে থাকে।
এর পাতা ৪ থেকে ১২ ফুট পর্যন্ত লম্বা এবং ২-৩ ইঞ্চি চওড়া হয়। পাতার উভয় প্রান্তে করাতের মতো কাঁটা থাকে। পাতার অগ্রভাগ সরু। পাতাগুলোর অগ্রভাগ মাটির দিকে অবনত থাকে। অনেক সময় দেখে হয় যে, যেন পাতার মাঝখান থেকে ভেঙে গেছে। পাতার রঙ সবুজ এবং উভয় তল মসৃণ।
কেয়া একলিঙ্গীক গাছ। পুরুষ কেয়াকে বলা হয় সিত কেতকী এবং স্ত্রী কেতকীকে বলা হয় স্বর্ণ কেতকী বা হেম কেতকী। এর ফুল ফোটে আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে। এই কারণে বাংলাদেশে একে বর্ষার ফুল বলা হয়। এর ফুলের রঙ সাদা এবং গন্ধযুক্ত। আশ্বিন কার্তিক মাসে গুচ্ছাকারে ৫-২০ পর্যন্ত ফল হয়। এই ফলের গাত্র বেশ শক্ত হয়। দূর থেকে এই গুচ্ছ ফলকে আনারসের মতো মনে হয়। এর রঙও আনারসের মতো লালচে হয়ে থাকে।
এই গাছের ফুল থেকে সুগন্ধী তেল তৈরি করা হয়। এই তেলকে কেওড়া তেল বলা হয়।।
কেয়া ফলের গাছ থেকে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এটি অনেক কিছুতেই ব্যবহার করা হয়।
১) ফল কাঁচা বা রান্না খাওয়া যায়।
২) ফলের FIBROUS প্রকৃতির একটি প্রাকৃতিক দাঁতের রেশমের ফেঁসো তোলে।
৩) গাছ এর পাতা বিভিন্ন হিসেবে ব্যবহার হয়। যেমন কায়া জ্যাম হিসাবে খাওয়া হয়। এর মিষ্টি গন্ধ থালা -বাসনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
৪) পাতার বিভিন্ন ঔষধি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়, মাথাব্যাথায় এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে কেয়া ফুলের তৈরি তেল ব্যবহৃত হয়।
৫) এটির পাতার গন্ধও বিভিন্ন ধরনের সুগন্ধি তে ব্যবহার করা হয়। শ্রীলংকান পাকপ্রণালীর তে এটি বেশ জনপ্রিয়।
৬) পাতার ঝুড়ি, মাদুর পাল – খাটানর দণ্ডবিশেষ, নৌকো পাল, তালপাতা ছাদ, তৈরিতেও এতি ব্যবহার করা হয়।
৭) শুষ্ক ফাইবার পেইন্টিং এর জন্য ব্রাশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর কাপা/ টাপা (একধরনের পেইন্ট) মুছে ফেলা কঠিন।
সুত্রঃ ইন্টারনেট ও উইকিপিডিয়া।
দ্রুত ফর্সা হবার ক্রিম বানান ঘরেই
গায়ের রঙটা একটু চাপা, আরেকটু ফর্সা হলে ভালো হতো। এমন ভাবনা থেকেই আমরা নানারকম ক্রিম বাজার থেকে কিনে ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু বাজারের বেশিরভাগ ক্রিমেই থাকে চড়া রাসায়নিক পদার্থ। ফলে ত্বকে দেখা দিতে পারে কিছু ক্ষতিকারক পার্শ্বক্রিয়া। তাই আপনি চাইলেই ঘরোয়াভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি করে নিতে পারেন ত্বক ফর্সা করার ক্রিম। ঘরে তৈরি করা ক্রিমগুলো ত্বকের জন্য বেশ কার্যকরী এবং কোনো পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নেই। সংবেদনশীল ত্বকের জন্যও নিরাপদ ত্বক উজ্জ্বল করার এ ক্রিমগুলো। তবে এগুলো অবশ্যই রাতের বেলায় ব্যবহার করতে হবে। রান্নাঘরের কিছু উপাদান দিয়ে তৈরি এ মিশ্রণ ত্বকের অনেক সমস্যারও প্রতিকার করবে। দূর করবে মুখের ব্রণ বা ফুসকুড়ি।
অলিভ অয়েল
অনেকেই হয়তো ভেবে থাকেন যে তৈলাক্ত ত্বকে তেল ব্যবহার করলে ত্বকের আরো বেশি ক্ষতি হবে কিংবা ব্রণ উঠবে। কিন্তু অলিভ অয়েলে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বককে সজীব এবং পরিষ্কার করে। সূর্যরশ্মির ক্ষতির থেকেও ত্বককে রক্ষা করে এ তেল। অলিভ অয়েল সেনসিটিভ স্কিনের জন্যও নিরাপদ। নারকেল তেল এবং ফিস অয়েলের মাধ্যমে এক সপ্তাহ ব্যবহার করলে ফল পাবেন।
গোলাপ জল
খুব অল্প সময়ে সুন্দর ত্বক পেতে গোলাপ জল অনন্য। ব্রণ বা লালচে ভাব আক্রান্ত ও ফেটে যাওয়া মুখের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। গোলাপ জলে আছে আর্দ্রতা রক্ষাকারী উপাদান। বিষণ্ণতা দূর করে শিথিলতাও এনে দিতে এর কোনো বিকল্প নেই। তবে গোলাপ জল রাতে ব্যবহার করাই ভালো। কারণ দিনের বেলা যে জীবাণুগুলো মুখের মধ্যে বাসা বাঁধে এগুলোকে ধ্বংস করতে এর কোনো বিকল্প নেই। এমনকি এ জল ব্যবহারে মুখের বিষাক্ত উপাদানও দূর হয়। গোলাপ জলের সঙ্গে নারকেল তেল মিশিয়েও ব্যবহার করতে পারেন। গোলাপ জল বর্ণ উজ্জ্বল করে আর নারকেল তেল ত্বককে বানায় কোমল।
গোলাপ ফুল কিনে পাপড়িগুলো আলাদা করে একদিন পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর প্রতিদিন মুখে ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে যতোবার মুখ ধোবেন, ততোবারই গোলাপ জল ব্যবহার করবেন। মনে রাখবেন এ জলে মুখ ধোয়ার সময় কোনো ধরনের সাবান ব্যবহার করবেন না।
কোকো বাটার
লোশন বা ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহৃত হয় কোকো বাটার। এটা যেহেতু খাওয়াও যায়, তাই এ দিয়ে তৈরি লিপ বাম ব্যবহারের নেই কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। কোকো বাটারের সঙ্গে ভার্জিন অয়েল বাড়িতে বানানো সবচেয়ে ভালো রাতের ক্রিম। দু’সপ্তাহ প্রয়োগ করে দেখুন, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বেই। তাছাড়া ১ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার, ১ টেবিল চামচ কোকো বাটার, ২ টেবিল চামচ বেকিং সোডা, ২ টেবিল চামচ কর্ড লিভার অয়েল এবং ২ টেবিল চামচ রসুনের তেল মিশিয়ে ক্রিম তৈরি করে নিন। যা দিনে একবার ব্যবহার করলে দূর হবে কালো দাগ।
গ্রিন টি
আপনি কি জানেন গ্রিন টি’র ত্বকের বর্ণ উজ্জ্বল করতে অবিশ্বাস্য গুণের কথা? এক কাপ গ্রিন টিতে নারকেল তেল, লেবু আর আলমণ্ড তেল দিন। উজ্জ্বল ত্বকের জন্য সপ্তাহে একবার লাগান।
অ্যালোভেরা (ঘৃতকুমারী)
অ্যালোভেরা অন্যতম সেরা ও নিরাপদ ত্বক চর্চার ক্রিম। ত্বক বর্ণোজ্জ্বল বানাতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা ও ল্যাভেন্ডার তেল মিশিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি মুখে লাগান সারারাতের জন্য।
দুধের সর
সবচেয়ে সেরা ফর্সা হওয়ার রাতের ক্রিম হলো দুধের সর (মিল্ক ক্রিম)। সারারাতের জন্য দুধের সর মুখে লাগিয়ে ঘুমান, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবেই।
অলিভ অয়েল
অনেকেই হয়তো ভেবে থাকেন যে তৈলাক্ত ত্বকে তেল ব্যবহার করলে ত্বকের আরো বেশি ক্ষতি হবে কিংবা ব্রণ উঠবে। কিন্তু অলিভ অয়েলে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বককে সজীব এবং পরিষ্কার করে। সূর্যরশ্মির ক্ষতির থেকেও ত্বককে রক্ষা করে এ তেল। অলিভ অয়েল সেনসিটিভ স্কিনের জন্যও নিরাপদ। নারকেল তেল এবং ফিস অয়েলের মাধ্যমে এক সপ্তাহ ব্যবহার করলে ফল পাবেন।
গোলাপ জল
খুব অল্প সময়ে সুন্দর ত্বক পেতে গোলাপ জল অনন্য। ব্রণ বা লালচে ভাব আক্রান্ত ও ফেটে যাওয়া মুখের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। গোলাপ জলে আছে আর্দ্রতা রক্ষাকারী উপাদান। বিষণ্ণতা দূর করে শিথিলতাও এনে দিতে এর কোনো বিকল্প নেই। তবে গোলাপ জল রাতে ব্যবহার করাই ভালো। কারণ দিনের বেলা যে জীবাণুগুলো মুখের মধ্যে বাসা বাঁধে এগুলোকে ধ্বংস করতে এর কোনো বিকল্প নেই। এমনকি এ জল ব্যবহারে মুখের বিষাক্ত উপাদানও দূর হয়। গোলাপ জলের সঙ্গে নারকেল তেল মিশিয়েও ব্যবহার করতে পারেন। গোলাপ জল বর্ণ উজ্জ্বল করে আর নারকেল তেল ত্বককে বানায় কোমল।
গোলাপ ফুল কিনে পাপড়িগুলো আলাদা করে একদিন পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর প্রতিদিন মুখে ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে যতোবার মুখ ধোবেন, ততোবারই গোলাপ জল ব্যবহার করবেন। মনে রাখবেন এ জলে মুখ ধোয়ার সময় কোনো ধরনের সাবান ব্যবহার করবেন না।
কোকো বাটার
লোশন বা ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহৃত হয় কোকো বাটার। এটা যেহেতু খাওয়াও যায়, তাই এ দিয়ে তৈরি লিপ বাম ব্যবহারের নেই কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। কোকো বাটারের সঙ্গে ভার্জিন অয়েল বাড়িতে বানানো সবচেয়ে ভালো রাতের ক্রিম। দু’সপ্তাহ প্রয়োগ করে দেখুন, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বেই। তাছাড়া ১ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার, ১ টেবিল চামচ কোকো বাটার, ২ টেবিল চামচ বেকিং সোডা, ২ টেবিল চামচ কর্ড লিভার অয়েল এবং ২ টেবিল চামচ রসুনের তেল মিশিয়ে ক্রিম তৈরি করে নিন। যা দিনে একবার ব্যবহার করলে দূর হবে কালো দাগ।
গ্রিন টি
আপনি কি জানেন গ্রিন টি’র ত্বকের বর্ণ উজ্জ্বল করতে অবিশ্বাস্য গুণের কথা? এক কাপ গ্রিন টিতে নারকেল তেল, লেবু আর আলমণ্ড তেল দিন। উজ্জ্বল ত্বকের জন্য সপ্তাহে একবার লাগান।
অ্যালোভেরা (ঘৃতকুমারী)
অ্যালোভেরা অন্যতম সেরা ও নিরাপদ ত্বক চর্চার ক্রিম। ত্বক বর্ণোজ্জ্বল বানাতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা ও ল্যাভেন্ডার তেল মিশিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি মুখে লাগান সারারাতের জন্য।
দুধের সর
সবচেয়ে সেরা ফর্সা হওয়ার রাতের ক্রিম হলো দুধের সর (মিল্ক ক্রিম)। সারারাতের জন্য দুধের সর মুখে লাগিয়ে ঘুমান, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবেই।
Friday, November 11, 2016
ওজন কমানোর কিছু টিপস
কম ওজন যেমন সমস্যা তেমনি অতিরিক্তও বিপদজনক। বাড়তি ওজন শুধু আপনার সৌন্দর্যকেই নষ্ট করে না বরং বিভিন্ন রোগের আশঙ্কাকেও বাড়িয়ে দেয়। ওজনের আধিক্যতাই শরীরে অধিক রোগের বাসা বানিয়ে দেয়। তাই আসুন জানি কীভাবে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবেন।
• ফাইবার জতীয় খাবার খান। মটরশুঁটি জাতীয় খাবারে রয়েছে প্রোটিন ও ফাইবার, যা ওজন হ্রাসে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
• ওজন কমাতে চাইলে ফলের রস খাবেন না। কারণ ফলের রসে আছে পুষ্টি উপাদান যা ফাইবারকে তার কাজ করতে বাধা দেয়।
• প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার আপনার খাদ্যতালিকায় রাখুন। দুধ, ডিম, মুরগির মাংস ও ডালে প্রোটিন রয়েছে। কিন্তু তা হিসাবমতো খাবেন।
• ওজন কমাতে হলে সবজির কোনো বিকল্প নেই। ভাতের চেয়ে সবজি বেশি খাবেন।
• আপনার শরীরে যেটুকু ক্যালরি দরকার তা গ্রহণের জন্য পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।
• এক সঙ্গে বেশি খাবার নয়। অল্প করে ৬ বেলা খান।
• ফাস্টফুড, কোমল পানীয়, সোডা— এই খাবারগুলোতে উচ্চ পরিমাণ ক্যালরি থাকে, এতে ওজন বাড়ে। তাই এসব খাবার থেকে সাবধান থাকুন।
• নিদ্রাহীনতা ও অতিরিক্ত নিদ্রা ওজন বৃদ্ধির জন্য প্রধানত দায়ী। আপনি যদি ওজন হ্রাস করতে চান, তবে আপনাকে সময় মতো ঘুমাতে হবে।
• খাবার পরিমাণ মতো খান। ইচ্ছায় হোক অনিচ্ছায়, বেশি খাওয়া যাবে না।
• যে সব খাবারে চর্বি রয়েছে তা একবারেই কমিয়ে দিন। যেমন গরু ও খাসির মাংস, চিংড়ি।
• ভারী খাবারের আগে স্যুপ অথবা সাধারণ সালাদ খান।
• পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করলে শরীর আর্দ্র থাকে, এতে আপনার ক্ষুধাও কম লাগবে। দিনে অন্তত ১০ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন।
• ওজন কমাতে হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। আর হাঁটা তো কেবল ওজনই কমাবে না, কমাবে হৃদরোগের ঝুঁকিও। দৈনিক ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
• চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার এবং ভাত, রুটি কম খান। এসব খাবার কম খেলে ওজন দ্রুত কমবে।
• ফাইবার জতীয় খাবার খান। মটরশুঁটি জাতীয় খাবারে রয়েছে প্রোটিন ও ফাইবার, যা ওজন হ্রাসে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
• ওজন কমাতে চাইলে ফলের রস খাবেন না। কারণ ফলের রসে আছে পুষ্টি উপাদান যা ফাইবারকে তার কাজ করতে বাধা দেয়।
• প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার আপনার খাদ্যতালিকায় রাখুন। দুধ, ডিম, মুরগির মাংস ও ডালে প্রোটিন রয়েছে। কিন্তু তা হিসাবমতো খাবেন।
• ওজন কমাতে হলে সবজির কোনো বিকল্প নেই। ভাতের চেয়ে সবজি বেশি খাবেন।
• আপনার শরীরে যেটুকু ক্যালরি দরকার তা গ্রহণের জন্য পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।
• এক সঙ্গে বেশি খাবার নয়। অল্প করে ৬ বেলা খান।
• ফাস্টফুড, কোমল পানীয়, সোডা— এই খাবারগুলোতে উচ্চ পরিমাণ ক্যালরি থাকে, এতে ওজন বাড়ে। তাই এসব খাবার থেকে সাবধান থাকুন।
• নিদ্রাহীনতা ও অতিরিক্ত নিদ্রা ওজন বৃদ্ধির জন্য প্রধানত দায়ী। আপনি যদি ওজন হ্রাস করতে চান, তবে আপনাকে সময় মতো ঘুমাতে হবে।
• খাবার পরিমাণ মতো খান। ইচ্ছায় হোক অনিচ্ছায়, বেশি খাওয়া যাবে না।
• যে সব খাবারে চর্বি রয়েছে তা একবারেই কমিয়ে দিন। যেমন গরু ও খাসির মাংস, চিংড়ি।
• ভারী খাবারের আগে স্যুপ অথবা সাধারণ সালাদ খান।
• পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করলে শরীর আর্দ্র থাকে, এতে আপনার ক্ষুধাও কম লাগবে। দিনে অন্তত ১০ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন।
• ওজন কমাতে হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। আর হাঁটা তো কেবল ওজনই কমাবে না, কমাবে হৃদরোগের ঝুঁকিও। দৈনিক ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
• চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার এবং ভাত, রুটি কম খান। এসব খাবার কম খেলে ওজন দ্রুত কমবে।
ঘরেই বানান নান রুটি
নান রুটি আমাদের দেশে একটি জনপ্রিয় খাবার। সকাল কিংবা বিকেলের নাস্তা হিসাবে নান রুটির জুড়ি নেই। রেসিপি জানা থাকলে খুব সহজে ঘরে বসেই বানাতে পারেন নান রুটি। আপনাদের জন্য, নান রুটির সহজ দু’টি রেসিপি।
নান রুটি
উপকরণ: ময়দা ২কাপ, ইষ্ট ২ চা-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, তেল ২ টেবিল চামচ, ডিম ১ টি, বেকিং পাউডার ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণ মত, পানি পরিমাণ মতো।
প্রণালী: একটি পাত্রে পানি গরম দিন এবং খামির বানানোর পাত্রে দু’কাপ ময়দা নিন। ময়দায় পরিমাণ মত লবণ, বেকিং পাউডার, ডিম ও এক চা-চামচ চিনি দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। ইষ্ট পানিতে গুলে নিয়ে ময়দায় দিয়ে মাখাতে থাকুন এবং গরম পানি দিয়ে খামির বানান। যেহেতু চিনি আছে একটু সাবধানে আস্তে আস্তে অল্প অল্প পানি দিয়ে মাখাতে থাকুন। লক্ষ্য রাখবেন খামির যাতে বেশি নরম না হয়ে যায়। খামির হয়ে গেলে এবার তেল (অল্প অল্প করে) দিয়ে আবারো খামির মলে মলে আরো নরম করে নিন। খামিরকে একটি পাত্রে কিছুক্ষণ রেখে গরম করা পানি পাত্রের ওপর দিয়ে দিন । পানি থেকে ওঠা বাষ্প খামিরের তলায় লাগবে, খামির হালকা গরমে ফুলে উঠবে। মিনিট বিশেক পর খামির তুলে দেখুন ফুলে বড় হয়েছে কিনা।
রুটি বেলার জন্য খামিরকে ছয় ভাগে ভাগ করুন (ছোট বানাতে চাইলে দুইকাপ ময়দায় আটটি বানাতে পারেন) রুটি বেলে নিন। তাওয়া গরম করে সাধারন রুটির মত করে সেঁকে নিন। তবে ভাল একটি পাতলা কাপড় দিয়ে চাপ দিয়ে দিয়ে সেঁকে নিন। যাতে রুটির প্রতি অংশে আগুনের আঁচ লাগে। রুটি ফুলে উঠলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।
গার্লিক নান রুটি
উপকরণ: ময়দা ২ কাপ, ইস্ট ১ চা-চামচ, লবণ ১ চা-চামচ, চিনি ২ চা-চামচ, বেকিং পাউডার ১ চিমটি, তেল ২ টেবিল চামচ, গরম দুধ ১/২ কাপ, গরম পানি ১/২ কাপ, মিহি করে কাটা কাচা মরিচ ১টি, কুঁচি করে কাটা রসুন কোয়া ৩ টি।
প্রণালী: অল্প গরম দুধের সাথে ইস্ট মিশিয়ে ভালকরে নাড়ুন। ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। এবার বড় একটা পাত্রে ময়দার সাথে লবণ, চিনি, বেকিংপাউডার, তেল, মরিচ, রসূন ভালো ভাবে মিশিয়ে নিয়ে, তাতে ইস্ট আর দুধের মিশ্রণটি মিশান এবং অল্প অল্প করে গরম পানি যোগ করুন। খুব নরম করে ডো তৈরি করতে হবে। ডো যদি শক্ত হয়ে যায় তাহলে, নান রুটি নরম হবে না। এবার ডো এর উপর অল্প তেল মাখিয়ে, ভেজা কাপড় দিয়ে একটি পাত্রে ঢেকে রাখুন, গরম কোনো জায়গায় ১ ঘণ্টার জন্য রেখে দিন। ঘন্টাখানেক পর দেখা যাবে, ডো ফুলে দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে।
এখন একে ভালো ভাবে হাত দিয়ে মেখে, ৬ ভাগে ভাগ করুন। এবার অল্প ময়দা দিয়ে রুটি বেলে নিন। তাওয়া গরম করে, মাঝারি আঁচে ভেজে নিন, ভাজার সময় বার বার উল্টাবেন না।যখন দেখবেন নানের উপরটা ফুলে উঠেছে ,তখন উল্টে দিন। হালকা বাদামী রং হলে নামিয়ে ফেলুন।
ব্যস হয়ে গেল হোম মেইড ‘গার্লিক নান রুটি’।
source-rtv
নান রুটি
উপকরণ: ময়দা ২কাপ, ইষ্ট ২ চা-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, তেল ২ টেবিল চামচ, ডিম ১ টি, বেকিং পাউডার ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণ মত, পানি পরিমাণ মতো।
প্রণালী: একটি পাত্রে পানি গরম দিন এবং খামির বানানোর পাত্রে দু’কাপ ময়দা নিন। ময়দায় পরিমাণ মত লবণ, বেকিং পাউডার, ডিম ও এক চা-চামচ চিনি দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। ইষ্ট পানিতে গুলে নিয়ে ময়দায় দিয়ে মাখাতে থাকুন এবং গরম পানি দিয়ে খামির বানান। যেহেতু চিনি আছে একটু সাবধানে আস্তে আস্তে অল্প অল্প পানি দিয়ে মাখাতে থাকুন। লক্ষ্য রাখবেন খামির যাতে বেশি নরম না হয়ে যায়। খামির হয়ে গেলে এবার তেল (অল্প অল্প করে) দিয়ে আবারো খামির মলে মলে আরো নরম করে নিন। খামিরকে একটি পাত্রে কিছুক্ষণ রেখে গরম করা পানি পাত্রের ওপর দিয়ে দিন । পানি থেকে ওঠা বাষ্প খামিরের তলায় লাগবে, খামির হালকা গরমে ফুলে উঠবে। মিনিট বিশেক পর খামির তুলে দেখুন ফুলে বড় হয়েছে কিনা।
রুটি বেলার জন্য খামিরকে ছয় ভাগে ভাগ করুন (ছোট বানাতে চাইলে দুইকাপ ময়দায় আটটি বানাতে পারেন) রুটি বেলে নিন। তাওয়া গরম করে সাধারন রুটির মত করে সেঁকে নিন। তবে ভাল একটি পাতলা কাপড় দিয়ে চাপ দিয়ে দিয়ে সেঁকে নিন। যাতে রুটির প্রতি অংশে আগুনের আঁচ লাগে। রুটি ফুলে উঠলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।
গার্লিক নান রুটি
উপকরণ: ময়দা ২ কাপ, ইস্ট ১ চা-চামচ, লবণ ১ চা-চামচ, চিনি ২ চা-চামচ, বেকিং পাউডার ১ চিমটি, তেল ২ টেবিল চামচ, গরম দুধ ১/২ কাপ, গরম পানি ১/২ কাপ, মিহি করে কাটা কাচা মরিচ ১টি, কুঁচি করে কাটা রসুন কোয়া ৩ টি।
প্রণালী: অল্প গরম দুধের সাথে ইস্ট মিশিয়ে ভালকরে নাড়ুন। ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। এবার বড় একটা পাত্রে ময়দার সাথে লবণ, চিনি, বেকিংপাউডার, তেল, মরিচ, রসূন ভালো ভাবে মিশিয়ে নিয়ে, তাতে ইস্ট আর দুধের মিশ্রণটি মিশান এবং অল্প অল্প করে গরম পানি যোগ করুন। খুব নরম করে ডো তৈরি করতে হবে। ডো যদি শক্ত হয়ে যায় তাহলে, নান রুটি নরম হবে না। এবার ডো এর উপর অল্প তেল মাখিয়ে, ভেজা কাপড় দিয়ে একটি পাত্রে ঢেকে রাখুন, গরম কোনো জায়গায় ১ ঘণ্টার জন্য রেখে দিন। ঘন্টাখানেক পর দেখা যাবে, ডো ফুলে দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে।
এখন একে ভালো ভাবে হাত দিয়ে মেখে, ৬ ভাগে ভাগ করুন। এবার অল্প ময়দা দিয়ে রুটি বেলে নিন। তাওয়া গরম করে, মাঝারি আঁচে ভেজে নিন, ভাজার সময় বার বার উল্টাবেন না।যখন দেখবেন নানের উপরটা ফুলে উঠেছে ,তখন উল্টে দিন। হালকা বাদামী রং হলে নামিয়ে ফেলুন।
ব্যস হয়ে গেল হোম মেইড ‘গার্লিক নান রুটি’।
source-rtv
Subscribe to:
Posts (Atom)